[2021V08]সরকারি সার্ভে ইন্সটিটিউট এবং ময়নামতি নামের বানিজ্য
44.9 هزار بار بازدید -
4 سال پیش
-
fb new page
fb new page Facebook: satkahonofficial
fb new group Facebook: 194240665849239 satkahon #ময়নামমতি সার্ভে এবং বাংলাদেশে সরকারি #সার্ভে #ইন্সটিটিউট
সার্ভে বাংলাদেশ
সার্ভে কোর্স
সার্ভে করার নিয়ম
বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর নিয়োগ
উপজেলা সমূহের মৌজা ম্যাপের তালিকা
সার্ভে ডিপ্লোমা কি
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর
পর্চা ডাউনলোড
মৌজা তালিকা
ময়নামতির নামের রহস্যা জানতে যেতে হবে কুমিল্লার ময়নামতি পাহাড়ে কিন্তু বর্তমানে এটি ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট তাই না গিয়ে ইতিহাসের বই পড়ে দেখা যাক কি পাওয়া যায়। ব্রিটিশ প্রশাসন ভূমির জরিপ ও মাপজোখ শিক্ষার প্রসারের লক্ষ্যে পাহাড়ের পাদদেশে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। তখন সেটির পরিচিতি ছিল ময়নামতি সার্ভে স্কুল নামে। স্কুলটির যাত্রা শুরু ১৮১৬ সালে। এটি কেবল উপমহাদেশের প্রাচীনতম জরিপ বিদ্যাপীঠই নয়,অন্যতম পুরনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। উপমহাদেশের জমিগুলোর জরিপ করার জন্য ১৮৭৫ সালে ব্রিটিশ সরকার সার্ভে আইন ১৮৭৫ পাশ করে। জরিপের কাজে সার্ভেয়ারদের প্রশিক্ষনের জণ্য ১৮৭৬ ব্রিটিশ সরকারের আনুকূল্যে ঢাকার নওয়াবদের প্রচেষ্টায় বুড়িগঙ্গার তীরবর্তী নলগোলায় ১৮৭৬ সালে ঢাকা সার্ভে স্কুল এবং সাথে পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়ায় আরেকটি সার্ভে স্কুল গড়ে তোলা হয়।ঢাকার সার্ভে স্স্কুলে ১৯১২ সাল পযর্ন্ত কার্যকর্ম চলে এবং একই জায়গায় ১৯১২ সালে আহসানুল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট তৈরি করা হলে এই সার্ভে স্কুল বন্ধ হয়ে যায়।কুমিল্লার ময়নামতিতে অবস্থিত স্কুলে তখন উপমহাদেশে সর্বপ্রথম ভূমির জরিপ সম্পর্কে একাডেমিক শিক্ষা-দীক্ষা শুরু করা হয়।১৯১৪ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে ময়নামতিতে সেনাবাহিনীর জন্য প্রশিক্ষন শিবির করা হয় এবং এই সার্ভে স্কুলকে কুমিল্লার রামমালা নামক স্থানে জায়গা পরিবর্তন করা হয়।সেই সময় মহেশ চন্দ্র নামক জৈনক দানবীরের দান করা ২৪ একর জমির উপর এই সার্ভে স্কুল প্রতিষ্টিত।এখানে এক বছরের আমিনশীপ এবং ২ বছরের সার্ভে ফাইনাল কোর্স করানো হত।স্বাধীন বাংলাদেশে এখন এটা বাংলাদেশ সার্ভে ইন্সটিটিউট নামে পরিচিত। কুমিল্লার ময়নামতি ১৮১৬ সালে প্রাচিন এই সার্ভে স্কুল এখন এখন ময়নামতিতে না থাকলে সারা দেশে এই ময়নামতির নাম ব্যবহার করে অসংখ্যা সার্ভে সেন্টার গড়ে ওঠেছে যেখানে তিনমাস বা ছয়মাস প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।ময়নামতির সাথে এই সমস্ত সার্ভে স্কুলের কোন সর্ম্পক নাই ।
সরকারি সার্ভে ইন্সটিটিউটঃ সারা দেশে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কুমিল্লার রামমালার সার্ভে ইন্সটিটিউট এবং রাজশাহীর সার্ভে ইন্সটিটিউটে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং(সার্ভে) কোর্স করানো হয় সরকারি ভাবে। বাংলাদেশে সার্ভে ইন্সটিটিউট কুমিল্লা দুই শীপ্টে মোট ২০০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্ত্তি করানো হইয়।এস এস সি পাশের পর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ভর্ত্তির বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। একই সাথে রাজশাহীর সার্ভে ইন্সটিটিউটেও ভর্ত্তি নেয়া হয়।
এছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বিভিন্ন সার্ভে সেন্টারে তিনমাস বা ছয় মাসের প্রশিক্ষন নেয়ার ব্যবস্থা আছে যাতে সার্টিফিকেট দেয়া হয়।
fb new group Facebook: 194240665849239 satkahon #ময়নামমতি সার্ভে এবং বাংলাদেশে সরকারি #সার্ভে #ইন্সটিটিউট
সার্ভে বাংলাদেশ
সার্ভে কোর্স
সার্ভে করার নিয়ম
বাংলাদেশ জরিপ অধিদপ্তর নিয়োগ
উপজেলা সমূহের মৌজা ম্যাপের তালিকা
সার্ভে ডিপ্লোমা কি
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর
পর্চা ডাউনলোড
মৌজা তালিকা
ময়নামতির নামের রহস্যা জানতে যেতে হবে কুমিল্লার ময়নামতি পাহাড়ে কিন্তু বর্তমানে এটি ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট তাই না গিয়ে ইতিহাসের বই পড়ে দেখা যাক কি পাওয়া যায়। ব্রিটিশ প্রশাসন ভূমির জরিপ ও মাপজোখ শিক্ষার প্রসারের লক্ষ্যে পাহাড়ের পাদদেশে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। তখন সেটির পরিচিতি ছিল ময়নামতি সার্ভে স্কুল নামে। স্কুলটির যাত্রা শুরু ১৮১৬ সালে। এটি কেবল উপমহাদেশের প্রাচীনতম জরিপ বিদ্যাপীঠই নয়,অন্যতম পুরনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। উপমহাদেশের জমিগুলোর জরিপ করার জন্য ১৮৭৫ সালে ব্রিটিশ সরকার সার্ভে আইন ১৮৭৫ পাশ করে। জরিপের কাজে সার্ভেয়ারদের প্রশিক্ষনের জণ্য ১৮৭৬ ব্রিটিশ সরকারের আনুকূল্যে ঢাকার নওয়াবদের প্রচেষ্টায় বুড়িগঙ্গার তীরবর্তী নলগোলায় ১৮৭৬ সালে ঢাকা সার্ভে স্কুল এবং সাথে পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়ায় আরেকটি সার্ভে স্কুল গড়ে তোলা হয়।ঢাকার সার্ভে স্স্কুলে ১৯১২ সাল পযর্ন্ত কার্যকর্ম চলে এবং একই জায়গায় ১৯১২ সালে আহসানুল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট তৈরি করা হলে এই সার্ভে স্কুল বন্ধ হয়ে যায়।কুমিল্লার ময়নামতিতে অবস্থিত স্কুলে তখন উপমহাদেশে সর্বপ্রথম ভূমির জরিপ সম্পর্কে একাডেমিক শিক্ষা-দীক্ষা শুরু করা হয়।১৯১৪ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে ময়নামতিতে সেনাবাহিনীর জন্য প্রশিক্ষন শিবির করা হয় এবং এই সার্ভে স্কুলকে কুমিল্লার রামমালা নামক স্থানে জায়গা পরিবর্তন করা হয়।সেই সময় মহেশ চন্দ্র নামক জৈনক দানবীরের দান করা ২৪ একর জমির উপর এই সার্ভে স্কুল প্রতিষ্টিত।এখানে এক বছরের আমিনশীপ এবং ২ বছরের সার্ভে ফাইনাল কোর্স করানো হত।স্বাধীন বাংলাদেশে এখন এটা বাংলাদেশ সার্ভে ইন্সটিটিউট নামে পরিচিত। কুমিল্লার ময়নামতি ১৮১৬ সালে প্রাচিন এই সার্ভে স্কুল এখন এখন ময়নামতিতে না থাকলে সারা দেশে এই ময়নামতির নাম ব্যবহার করে অসংখ্যা সার্ভে সেন্টার গড়ে ওঠেছে যেখানে তিনমাস বা ছয়মাস প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।ময়নামতির সাথে এই সমস্ত সার্ভে স্কুলের কোন সর্ম্পক নাই ।
সরকারি সার্ভে ইন্সটিটিউটঃ সারা দেশে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কুমিল্লার রামমালার সার্ভে ইন্সটিটিউট এবং রাজশাহীর সার্ভে ইন্সটিটিউটে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং(সার্ভে) কোর্স করানো হয় সরকারি ভাবে। বাংলাদেশে সার্ভে ইন্সটিটিউট কুমিল্লা দুই শীপ্টে মোট ২০০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্ত্তি করানো হইয়।এস এস সি পাশের পর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ভর্ত্তির বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। একই সাথে রাজশাহীর সার্ভে ইন্সটিটিউটেও ভর্ত্তি নেয়া হয়।
এছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বিভিন্ন সার্ভে সেন্টারে তিনমাস বা ছয় মাসের প্রশিক্ষন নেয়ার ব্যবস্থা আছে যাতে সার্টিফিকেট দেয়া হয়।
4 سال پیش
در تاریخ 1399/10/17 منتشر شده
است.
44,978
بـار بازدید شده