আমেরিকান জীবন স্বপ্নের নয়, কারো কাছে দুঃস্বপ্নের॥ কী কারনে জানেন?॥ Cape May Beach, NJ, USA
59.4 هزار بار بازدید -
ماه قبل
-
আমেরিকান জীবন সবার স্বপ্নের নয়,
আমেরিকান জীবন সবার স্বপ্নের নয়, কারো কাছে দুঃস্বপ্নের॥ Cape May Beach, New Jersey, USA
অনেকে ভাবে যে আমেরিকার লাইফ তো শুধু টাকা আর টাকা। টাকার ছড়াছড়ি। কত আনন্দ। যারা এখানে থাকেন তাদের কোন কষ্ট নাই , তেমন দুঃখ ও নাই । চারিদিকে শুধু সুখ আর সুখ। হ্যা কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্য তো আছেই কিন্তু আমার ভাই ও বোনেরা আমাদের এখানে কাজ আর কাজ ছাড়া কোন কথা নাই।অনেকটা মেশিনের মত জীবন। সবাই বেশির ভাগ মানুষই ৬ থেকে ৭ দিন কাজ করে।১ দিন ছুটি পায়।সেই দিনের জন্য আমরা সবাই অপেক্ষা করি ।শনি ও রবিবার ২ দিন ছুটি কাটানো বা বাইরে ঘুরতে যাওয়া অনেক কম লোকের পক্ষেই সম্ভব। যারা পারেন তারা ভাগ্যবান।পৃথিবীর নাম্বার দেশ হওয়ার কারনে এদেশে অবকাঠামো এমন ভাবে তৈরী আপনি কাজ না করে পারবেন না।কলুর বলদের মত খাটনি।বাসার বিল,গাড়ির বিল নিজেদের পরিবার এবং সংসার জীবনের নিত্য প্রয়োজনীয় খরচ ছাড়াও অন্যান্য কিছু এক্সট্রা খরচ আমরা সবাই করি। দেশে যেমন পেঁয়াজ আলু আর কাঁচা মরিচের দাম কত সেটা নিয়ে সবাই টেনশনে পরে যায় এখানে লেটেস্ট ফোন , কম্পিউটার, গাড়ি, বাড়ি, জামা কাপড় অন্যদের দেখাদেখি আপনি না কিনে পারবেন না অনেকটা কম্পিটিশনের মত।মানুষ কিনতে না পারলে টেনশনে পরে যায়।আর এইসব দামী জিনিসগুলোর পেমেন্ট দিতে গিয়ে কাজ করতে করতে জীবন শেষ।আবার অনেকে দেশে পরিবার বা আত্নীয় স্বজনদের টাকা পাঠান সেটা তো আছেই। আর এই কাজ করতে গিয়ে স্বামী স্ত্রী এবং পরিবারের সন্তানদের দেওয়ার মত পর্যাপ্ত সময় হাতে থাকে না কারোই। তাই দেশের মত এইখানে পারিবারিক বন্ধনটা অতটা মজবুত করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় ।বাবা মাকেও সন্তানরা সময় দিতে পারে না।সবাই চরকীর মত ঘুরছে একই চকরে।দেশেও মানুষ কাজ করে কিন্তু এখানে বহু গুন বেশি কাজ করতে হয়।অন্যকে দেওয়ার মত সময় সবারই খুবই কম থাকে। জীবনের সময় গুলো এভাবেই চলে যায় অতি দ্রুত। তাই বুঝলাম জীবনে সব কিছু পাওয়া যায় না ।একটা পেলে আরেকটা হারাতে হয়। এটাই মনে হয় পৃথিবীর নিয়ম ।মাঝে মাঝে মনে হয় সোনার হরিনের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে আমরা সবাই ক্লান্ত ।দেশের মত একটি গাছের ছায়া দরকার যেখানে বসলে মনটা শীতল হয়ে যাবে সেখানে আর কিছু থাকুন বা না থাকুক মানুষের কথা বলার সময় আছে, বেঁচে আছি কি মরে গেছি খোঁজ খবর নেওয়ার সময় আছে ।সেই সময়টা এখানে কারো নেই ।
#আমেরিকা #arifurrahman #নিউইয়র্ক #bangladeshi_vlogger #american_visa
অনেকে ভাবে যে আমেরিকার লাইফ তো শুধু টাকা আর টাকা। টাকার ছড়াছড়ি। কত আনন্দ। যারা এখানে থাকেন তাদের কোন কষ্ট নাই , তেমন দুঃখ ও নাই । চারিদিকে শুধু সুখ আর সুখ। হ্যা কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্য তো আছেই কিন্তু আমার ভাই ও বোনেরা আমাদের এখানে কাজ আর কাজ ছাড়া কোন কথা নাই।অনেকটা মেশিনের মত জীবন। সবাই বেশির ভাগ মানুষই ৬ থেকে ৭ দিন কাজ করে।১ দিন ছুটি পায়।সেই দিনের জন্য আমরা সবাই অপেক্ষা করি ।শনি ও রবিবার ২ দিন ছুটি কাটানো বা বাইরে ঘুরতে যাওয়া অনেক কম লোকের পক্ষেই সম্ভব। যারা পারেন তারা ভাগ্যবান।পৃথিবীর নাম্বার দেশ হওয়ার কারনে এদেশে অবকাঠামো এমন ভাবে তৈরী আপনি কাজ না করে পারবেন না।কলুর বলদের মত খাটনি।বাসার বিল,গাড়ির বিল নিজেদের পরিবার এবং সংসার জীবনের নিত্য প্রয়োজনীয় খরচ ছাড়াও অন্যান্য কিছু এক্সট্রা খরচ আমরা সবাই করি। দেশে যেমন পেঁয়াজ আলু আর কাঁচা মরিচের দাম কত সেটা নিয়ে সবাই টেনশনে পরে যায় এখানে লেটেস্ট ফোন , কম্পিউটার, গাড়ি, বাড়ি, জামা কাপড় অন্যদের দেখাদেখি আপনি না কিনে পারবেন না অনেকটা কম্পিটিশনের মত।মানুষ কিনতে না পারলে টেনশনে পরে যায়।আর এইসব দামী জিনিসগুলোর পেমেন্ট দিতে গিয়ে কাজ করতে করতে জীবন শেষ।আবার অনেকে দেশে পরিবার বা আত্নীয় স্বজনদের টাকা পাঠান সেটা তো আছেই। আর এই কাজ করতে গিয়ে স্বামী স্ত্রী এবং পরিবারের সন্তানদের দেওয়ার মত পর্যাপ্ত সময় হাতে থাকে না কারোই। তাই দেশের মত এইখানে পারিবারিক বন্ধনটা অতটা মজবুত করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় ।বাবা মাকেও সন্তানরা সময় দিতে পারে না।সবাই চরকীর মত ঘুরছে একই চকরে।দেশেও মানুষ কাজ করে কিন্তু এখানে বহু গুন বেশি কাজ করতে হয়।অন্যকে দেওয়ার মত সময় সবারই খুবই কম থাকে। জীবনের সময় গুলো এভাবেই চলে যায় অতি দ্রুত। তাই বুঝলাম জীবনে সব কিছু পাওয়া যায় না ।একটা পেলে আরেকটা হারাতে হয়। এটাই মনে হয় পৃথিবীর নিয়ম ।মাঝে মাঝে মনে হয় সোনার হরিনের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে আমরা সবাই ক্লান্ত ।দেশের মত একটি গাছের ছায়া দরকার যেখানে বসলে মনটা শীতল হয়ে যাবে সেখানে আর কিছু থাকুন বা না থাকুক মানুষের কথা বলার সময় আছে, বেঁচে আছি কি মরে গেছি খোঁজ খবর নেওয়ার সময় আছে ।সেই সময়টা এখানে কারো নেই ।
#আমেরিকা #arifurrahman #নিউইয়র্ক #bangladeshi_vlogger #american_visa
ماه قبل
در تاریخ 1403/03/17 منتشر شده
است.
59,476
بـار بازدید شده