সুখবর! ইনডেক্সধারী শিক্ষকরাও হচ্ছে বদলি নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত #এমপিও #mpo_teacher_news_2024 #mpo_new

Repon Tech & Education
Repon Tech & Education
8.6 هزار بار بازدید - 9 ماه پیش - ‘‘The Repon Tech and Education‘‘
‘‘The Repon Tech and Education‘‘ channel regularly provides technology and educational posts along with various government rules, notifications, circulars and explanatory notes and explanations of the law. I request you to subscribe to the channel to get regular updates of such videos. Encourage by liking and commenting. You can contact me at the following links to contact me regularly. Facebook Page: www.facebook.com/btv985229 Instagram: www.instagram.com/repon_youtuber/ Youtube:    / @bdserviceregulation   কমিটির অধীনে নিয়োগপ্রাপ্ত নিবন্ধন সনদধারী-সনদবিহীন ও এনটিআরসিএর অধীনে সুপারিশপ্রাপ্ত স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার সকল ইনডেক্সধারী শিক্ষকের জন্য হাইকোর্টের বদলি রায় হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলেছে বদলি রায় পর্যালোচনা করেই বদলির চূড়ান্ত নীতিমালা প্রকাশ করবে কিন্তু তার আগেই তারা খণ্ডিত খসড়া নীতিমালা প্রকাশ করেছে কমিটির অধীনে নিয়োগপ্রাপ্ত ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের বাদ দিয়েই যা চরম অমানবিক। বদলি প্রথা চালুর দাবিতে বদলিপ্রত্যাশী এমপিওভুক্ত ইনডেক্সধারী শিক্ষক কমিটি ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে আন্দোলন করে আসছে। কমিটির অধীনে নিয়োগপ্রাপ্ত হবিগঞ্জ, চাঁদপুর ও কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় শিক্ষকদের বেতন আটকে রাখাসহ নানারকম হয়রানি-নিপীড়ন করা হচ্ছে। পদন্নোতি বঞ্চিত হচ্ছেন বহু শিক্ষক। কুড়িগ্রাম থেকে সিলেটের হাওরাঞ্চলে কর্মরত একজন শিক্ষকের আর্তনাদ-আমরা অনেকেই নিজ জেলা থেকে ৫০০-৮০০ কিলোমিটার দূরে যোগদান করেছিলাম কমিটির অধীনে। কারণ, সেসময় এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেটের মেয়াদ ৩ বছর করা হয়। আর সার্টিফিকেট বাঁচানোর জন্য ইনডেক্স গ্রহণের নিমিত্তে দূরদূরান্তে পরীক্ষার মাধ্যমে ‘বিনা ঘুষে’ নিয়োগ পেয়ে যোগদান করি। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নীতি পরিবর্তনের কারণে আমরা অসহায় লক্ষাধিক বদলি প্রত্যাশী শিক্ষক। বদলির বিধান না থাকায় কমিটির অধীনে নিয়োগপ্রাপ্ত সারা দেশের স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার ৭১ জন শিক্ষক বদলি প্রথা চালুর দাবিতে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে হাইকোর্টে একটি রীট নং ২৭৯/২০১৯ দাখিল করি এবং হাইকোর্ট শিক্ষকদের পক্ষেই রায় দেয় ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দে যার কপি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে অষ্টমবারের মতো পাঠানো হয়েছে স্মারকলিপিসহ। ২০২২ খ্রিষ্টাব্দে এনটিআরসিএ রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করলে আপীল বিভাগ তা খারিজ করে রায় বহাল রাখেন। হাইকোর্টের রায়ে উল্লেখ আছে পদ খালি থাকা সাপেক্ষে সকল ইনডেক্সধারী শিক্ষককে বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তনের। কান্না জড়িত কন্ঠে চট্টগ্রামে কর্মরত খুলনার এক শিক্ষক বলেন, সকল পেশায় আগে সিনিয়রদের বদলির সুযোগ দেয়া হয়, অথচ আমাদের বেলায় সুযোগ না রেখে শুধু এনটিআরসিএর অধীনে সুপারিশপ্রাপ্তদের সুযোগ দিয়ে বদলির খসড়া নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে যা মূলত বৈষম্য। কমিটির অধীনে নিয়োগপ্রাপ্ত ও এনটিআরসিএর অধীনে সুপারিশপ্রাপ্ত সকল ইনডেক্সধারী শিক্ষককে চূড়ান্ত বদলি নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করার জোর দাবি জানাই। ইনডেক্সধারী সকল শিক্ষকের সর্বজনীন বদলি চাই।
9 ماه پیش در تاریخ 1402/10/09 منتشر شده است.
8,653 بـار بازدید شده
... بیشتر