ঋণ মুক্তির দোয়া || Rin Muktir Dua || দোয়াটি পড়ুন ঋণ পরিশোধ হবে ইনশাআল্লাহ || Pirojali Muslim
2 هزار بار بازدید -
7 ماه پیش
-
পাহাড় পরিমাণ ঋণ থাকলেও আল্লাহ
পাহাড় পরিমাণ ঋণ থাকলেও আল্লাহ তাআলা দেনাদারের পক্ষ থেকে তা আদায় করে দেবেন। ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিকে আল্লাহ ঋণমুক্ত করে দেবেন। হাদিসে বর্ণিত দোয়ার আমলেই তা সম্ভব। কী সেই দোয়া?
হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, ‘চুক্তিবদ্ধ এক গোলাম (ক্রীতদাস) তাঁর কাছে এসে বললো, আমার চুক্তির অর্থ পরিশোধ করতে পারছি না। আমাকে আপনি সহযোগিতা করুন। তিনি বললেন, আমি কি তোমাকে এমন একটি বাক্য শিখিয়ে দেবো না; যা আমাকে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিখিয়েছিলেন? যদি তোমার উপর সীর (সাবীর) পাহাড় পরিমাণ ঋণও থাকে তবে আল্লাহ তাআলা তোমাকে তা পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেবেন। তিনি বললেন, তুমি পড়-
اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মাকফিনি বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার হালালের মাধ্যমে আমাকে তোমার হারাম থেকে দূরে রাখ এবং তোমার দয়ায় তুমি ছাড়া অন্য কারো মুখাপেক্ষী হওয়া থেকেও আমাকে আত্মনির্ভরশীল (ঋণমুক্ত) করো।’ (তিরমিজি)
ঋণমুক্তির নিয়তে সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা; ঋণমুক্ত হওয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো সব দেনাদারের জন্য জরুরি। ঋণমুক্ত হওয়ার প্রচেষ্টা থাকলেই কেবল মহান আল্লাহ ওই ব্যক্তিকে ঋণমুক্ত করে দেবেন।
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব সময় ভয়-চিন্তা-পেরেশানির পাশাপাশি ঋণ থেকে মুক্তি চাইতেন। তাই যারা ঋণগ্রস্ত; তাদের জন্য ঋণমুক্তিতে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শেখানো দোয়ার আমল করা জরুরি। হাদিসে আরও এসেছে-
হজরত আনাস ইবনু মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন অবতরণ করতেন, তখন প্রায়ই তাকে এই দোয়া পড়তে শুনতাম-
اللَّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি ওয়াল আঝযি ওয়াল কাসালি ওয়াল বুখলি ওয়াল ঝুবনি ওয়া দালায়িদ-দাইনি ওয়া গালাবাতির-রিঝালি।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে আশ্রয় চাই; অক্ষমতা ও অলসতা থেকে আশ্রয় চাই; কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে আশ্রয় চাই; ঋণভার ও লোকজনের প্রাধান্য থেকে আপনার কাছে মুক্তি চাই।’ (বুখারি)
এ দোয়াটি ঋণ মুক্তির নিয়ত ও প্রচেষ্টার পাশাপাশি নামাজের দুই সেজদার মাঝে বসে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি করা। বিশুদ্ধ নিয়তে আল্লাহর কাছে ঋণমুক্তির আশ্রয় কামনা করলে মহান আল্লাহ ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদের তা থেকে মুক্ত করবেন ইনশাআল্লাহ।
হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, ‘চুক্তিবদ্ধ এক গোলাম (ক্রীতদাস) তাঁর কাছে এসে বললো, আমার চুক্তির অর্থ পরিশোধ করতে পারছি না। আমাকে আপনি সহযোগিতা করুন। তিনি বললেন, আমি কি তোমাকে এমন একটি বাক্য শিখিয়ে দেবো না; যা আমাকে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিখিয়েছিলেন? যদি তোমার উপর সীর (সাবীর) পাহাড় পরিমাণ ঋণও থাকে তবে আল্লাহ তাআলা তোমাকে তা পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেবেন। তিনি বললেন, তুমি পড়-
اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মাকফিনি বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার হালালের মাধ্যমে আমাকে তোমার হারাম থেকে দূরে রাখ এবং তোমার দয়ায় তুমি ছাড়া অন্য কারো মুখাপেক্ষী হওয়া থেকেও আমাকে আত্মনির্ভরশীল (ঋণমুক্ত) করো।’ (তিরমিজি)
ঋণমুক্তির নিয়তে সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা; ঋণমুক্ত হওয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানো সব দেনাদারের জন্য জরুরি। ঋণমুক্ত হওয়ার প্রচেষ্টা থাকলেই কেবল মহান আল্লাহ ওই ব্যক্তিকে ঋণমুক্ত করে দেবেন।
নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব সময় ভয়-চিন্তা-পেরেশানির পাশাপাশি ঋণ থেকে মুক্তি চাইতেন। তাই যারা ঋণগ্রস্ত; তাদের জন্য ঋণমুক্তিতে নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শেখানো দোয়ার আমল করা জরুরি। হাদিসে আরও এসেছে-
হজরত আনাস ইবনু মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন অবতরণ করতেন, তখন প্রায়ই তাকে এই দোয়া পড়তে শুনতাম-
اللَّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি ওয়াল আঝযি ওয়াল কাসালি ওয়াল বুখলি ওয়াল ঝুবনি ওয়া দালায়িদ-দাইনি ওয়া গালাবাতির-রিঝালি।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানি থেকে আশ্রয় চাই; অক্ষমতা ও অলসতা থেকে আশ্রয় চাই; কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে আশ্রয় চাই; ঋণভার ও লোকজনের প্রাধান্য থেকে আপনার কাছে মুক্তি চাই।’ (বুখারি)
এ দোয়াটি ঋণ মুক্তির নিয়ত ও প্রচেষ্টার পাশাপাশি নামাজের দুই সেজদার মাঝে বসে আল্লাহর কাছে বেশি বেশি করা। বিশুদ্ধ নিয়তে আল্লাহর কাছে ঋণমুক্তির আশ্রয় কামনা করলে মহান আল্লাহ ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদের তা থেকে মুক্ত করবেন ইনশাআল্লাহ।
7 ماه پیش
در تاریخ 1402/10/08 منتشر شده
است.
2,064
بـار بازدید شده