ব্যারিস্টার সুমনের জীবন কাহিনী, গাড়ি, বাড়ি, আয়, স্ত্রী, পরিবার | Barrister Sumon Life Story 2024 |

Luxurious Lifestyle
Luxurious Lifestyle
1.1 میلیون بار بازدید - 4 سال پیش - ইনি হলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সাঈদুল
ইনি হলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সাঈদুল হক সুমন . তো চলুন আজকে আমরা দেখব   ব্যারিস্টার সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের জীবন কাহিনী, গাড়ি, বাড়ি , আয়, স্ত্রী, পরিবার এবং তার আলোচিত ঘটনা সমুহ….
সৈয়দ সাঈদুল হক সুমন একজন বাংলাদেশী আইনজীবী, ব্যারিস্টার এবং সামাজিক কর্মী |

যিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর এবং ওকুপেশনাল নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশকলার পরিচালক।
#BarristerSumon, #BarristerSumonLIVE, #ব্যারিস্টারসুমন, #ব্যারিস্টারসুমনলাইভ, #shekhhasina,
সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের সংক্ষিপ্ত পরিচয় :

নাম: সাঈদুল হক সুমন
জন্মস্থান: সিলেট, বাংলাদেশ
জাতীয়তা: বাংলাদেশী
পেশা: আইনজীবী, ব্যারিস্টার এবং সামাজিক কর্মী
শিক্ষা: লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়
খ্যাতি/পরিচিত: সামাজিক কর্মে
স্ত্রীঃ মিসেস সায়দা
শৈশব জীবন:
সাঈদুল হক সুমন ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৮ সালে হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলা সদরের পাশে পীরবাজার নামক গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বর্তমান বয়স 42 বছর চলমান।
তার  বাবা সাধারণ একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। মা গৃহিনী। ব্যারিস্টার সাঈদুল হক সুমনদের ধান ভাঙানোর মিল ছিল, তারপর ছিল ট্রাক্টর । সাধারণ একজন ব্যবসায়ীর সন্তান ছিল বলতে পারেন। বাবা-মায়ের ৬ সন্তানের মধ্যে সবার ছোট তিনি । ছোট বেলা কেটেছে চুনারুঘাটেই। স্থানীয় কেজি স্কুলে তার  শিক্ষার হাতে খড়ি। তারপর তিনি  ডিসিপি হাইস্কুলে ভর্তি হন । এখান থেকেই এসএসসি পাশ করেন । তারপর ঢাকা কলেজে ভর্তি হন তিনি ।
এইচএসসি পাস করেন ঢাকা কলেজ থেকে। এরপর আ তিনি  ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে মার্কেটিং এ ভর্তি হন। পাশ করেন  বিবিএ, এমবিএ ।
কর্ম ও শিক্ষাগত জীবনঃ
সাঈদুল হক সুমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং/বিপণন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। পরে তিনি সিটি ল স্কুল থেকে বার ভোকশনাল কোর্স অধ্যয়ন শুরু করেন এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। বর্তমানে তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসাবে  পরিবেশকলার সহযোগী ও পরিচালক।
এক নজরে তার শিক্ষাগত জীবনঃ
২০০৪ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু।
২০০৮ সালে লন্ডনের সিটি ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু।
২০১০ সালে তিনি সৈয়দ রেজাউর রহমান সহযোগী হয়ে কাজ শুরু করেন
২০১৯ সালে হতে তিনি বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্যারিস্টার হিসেবে খ্যাতি পান।
সুমন বলেন, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করার পর কোনো চাকরিতে ঢুকে যেতে পারতাম। কিন্তু ছোটবেলা থেকে আমি স্বাধীনচেতা। বিবিএ, এমবিএ পড়ার পরও আমার মনে হয়েছে দেশের জন্য কাজ করতে গেলে স্বাধীন একটা পেশা প্রয়োজন। আইন পড়ার মধ্যে আমি সেই স্বাধীনতা খুঁজে পাই। এছাড়া চিন্তা করে দেখলাম ব্যারিস্টার হলে বাংলাদেশে এর গ্রহণযোগ্যতা একটু বেশি। এদেশে ব্যারিস্টারদেরকে এখনও পজিটিভলি নেওয়া হয়। এজন্য মনে মনে ভাবলাম, চেষ্টা করে দেখি ব্যারিস্টার হতে পারি কি না। আল্লাহর রহমতে আমি শেষ পর্যন্ত ব্যারিস্টার হয়ে গেলাম।
তিনি বলেন, 'ইংল্যান্ডের লাইফটা ছিল আমার কঠিনতম। ইংল্যান্ডে আমার যে আত্মীয় স্বজন, আমি সেখানে যাওয়ার কিছুদিন পর তারা কেউ আমার পাশে ছিল না। সিলেটি হিসেবে আত্মীয় স্বজনদের কাছ থেকে যে সহযোগিতা পাওয়ার কথা ছিল তা পাইনি। যার কারণে বাস্তবতার মুখোমুখি হই। আমি একজন ট্রলিম্যান হিসেবে কাজ শুরু করি। আমাদের দেশে যাদেরকে আমরা কুলি বলি। সেই কুলির কাজও করেছি। বিমানবন্দরে যখন ভিআইপিরা ট্রলি ফেলে রেখে যেতেন, ট্রলিগুলো নিয়ে এসে এক জায়গায় রাখতাম। আমি কুলির কাজ করেছি- এটা সবসময় স্বীকার করি।

আমার কাছে মনে হয়, আমি যদি চুরি না করি, কারো হক নষ্ট না করি তাহলে কোন কাজই ছোট না। আবার ড্রাইভারি করতাম। এসব কাজ করে কিছু টাকা জমাই। ২০০৮ সালে বার অ্যাট ল করতে শুরু করি।'
লন্ডনে বার অ্যাট ল’ সম্পন্ন করার পর অনেকেই সুমনকে সেখানেই থেকে যেতে বলেন। কিন্তু দেশের জন্য এক অভাবনীয় অনুভূতির টানে তিনি ফিরে দেশে আসেন।

ব্যক্তিগত জীবনঃ

ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে তিনি একজন সুপরিচিত ও সফল ব্যাক্তি। সাঈদুল হক সুমন বিবাহিত এবং তার সন্তান ও স্ত্রী মিসেস সায়দা সাথে স্ব-পরিবারে বসবাস করেন।
ব্যারিস্টার সুমন এর রাজনৈতিক  জীবন..
ব্যারিস্টার সৈয়দ সাঈদুল হক সুমন  আওয়ামিলীগ করেন, তিনি বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
বঙ্গ বন্ধুর সুযোগ কন্যা  জন-নেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি নিবেদিত প্রান |
সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের কিছু গুনাবলিঃ
সাঈদুল হক সুমন একজন পাবলিক স্পিকার।
তিনি একজন লেখক। ও তিনি সামাজিক সচেতন কর্মী।
সৈয়দ সাঈদুল হক সুমনের কিছু সামাজিক কর্ম:
সমাজের প্রতিবন্ধীদের পাশে সহোযোগিতার হাত বাড়ান তিনি |
তিনি ময়লার ডাস্টবিন থেকে শুরু করে রাস্তা ঘাটে যে কোন অনিয়মের বিরুদ্ধে সরাসরি লাইভে কথা বলেন থাকেন |
৬০ দিনের মধ্যে সড়কের বিপজ্জনক খুঁটি সরানোর নির্দেশ হাইকোর্টের, তার সামাজিক কাজের একটি অংশ|
বিভিন্ন সময় তিনি ২০ টির উপরে ব্রিজ তৈরী করেন |
গরীব শিক্ষার্থীদের পাশে দাড়ান এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান করেন
তিনি মূলত সকল সামাজিক কাজ নিজ উদ্দোগে করে থাকেন।
সকল কাজ তিনি ফেসবুক লা্ইভের মাধ্যমে করে থাকেন, যাতে সবাই ভাল কাজ করতে উৎসাহ পান|
এটাই মুলত ব্যারিস্টার সুমনের পরিচয়| একজন আলোকিত মানুষ। সমাজের সকল অসঙ্গতির অন্ধকার দূর করতে আলোক বর্তিকা হাতে রাস্তায় নেমে পড়া এক আলোর ফেরীওয়ালা।

আমরা সবাই তার জন্য দোআ করবো, যাতে আল্লাহ তাকে সুস্থ রাখেন,  আর বেশি বেশি সামাজিক উন্নয়ন মুলক কাজ করার তৈাফিক দান করুক, আমীন |

Follow Us
Twitter:      Twitter: TessaESwanson

Facebook: Facebook: LuxxuriousLifeStyle

Reddit :     Reddit: TessaESwanson
4 سال پیش در تاریخ 1399/02/06 منتشر شده است.
1,178,137 بـار بازدید شده
... بیشتر