কিশোরের বাড়িতে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ১০ শ্রেণীর ছাত্রীর অবস্থান
5.9 هزار بار بازدید -
پارسال
-
#ptottashanews
#ptottashanews #shahjadpur #onoshon
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে কিশোরের বাড়িতে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ১০ম শ্রেণীর এক ছাত্রীর অবস্থানের ঘটনা ঘটেছে। মেয়েটির দাবি ৪ মাস পূর্বে আদালতের মাধ্যমে তারা একে অপরের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার (৮জুন) সকাল ১০টায় উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের পোতাজিয়া গ্রামের মহির উদ্দিনের মেয়ে পোতাজিয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী বড় বায়ড়া গ্রামের মৃত শুকুর আলী ফকিরের ছেলে সদ্য সমাপ্ত এএসসি পরীক্ষার্থী প্রতীক হাসান সাইম এর স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অবস্থান করতে থাকে।
সরেজমিনে গেলে অবস্থান করা কিশোরী জানায়, দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতিক এবং তার মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক চলছিল। গত ৭ই ফেব্রুয়ারী শাহজাদপুর আদালতে রোটারী পাবলিকের মাধ্যমে তারা একে অপরকে বিয়ে করেন।
বৃহস্পতিবার প্রতিকের আশ্বাসে সে তাদের বাড়িতে আসেন, পরে প্রতিকের মা বিয়ের কাগজ দেখতে চাইলে রোটারী পাবলিকের মাধ্যমে বিয়ে করার এক কপি প্রদান করলে সে ছিড়ে ফেলে এবং আমাকে বাড়ির বাইরে বের করে দেয়।
এই বিষয়ে প্রতিকের মা পান্না খাতুন বলেন, আমার ছেলেকে ভুলভাল বুঝিয়ে কাগজে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। এই ঘটনায় আমি আদালতে মামলা দায়ের করেছি।
এই ঘটনায় স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, স্বীকৃতির দাবিতে অবস্থান করার খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দেখতে পাই মেয়েটি তীব্র গরমে রাস্তার ধারে দাড়িয়ে রয়েছে। প্রথমে আমি মেয়েটিকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যেতে সহযোগীতা করি।
পরে মেয়েটির কাছ থেকে জেনে প্রতিকের মায়ের সাথে কথা বলি। এই ঘটনার এখন পর্যন্ত কোন সমাধান হয়নি। আশা করছি দ্রুত উভয় পক্ষের অভিভাবকদের নিয়ে বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান করা সম্ভব হবে।
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে কিশোরের বাড়িতে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ১০ম শ্রেণীর এক ছাত্রীর অবস্থানের ঘটনা ঘটেছে। মেয়েটির দাবি ৪ মাস পূর্বে আদালতের মাধ্যমে তারা একে অপরের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার (৮জুন) সকাল ১০টায় উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের পোতাজিয়া গ্রামের মহির উদ্দিনের মেয়ে পোতাজিয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্রী বড় বায়ড়া গ্রামের মৃত শুকুর আলী ফকিরের ছেলে সদ্য সমাপ্ত এএসসি পরীক্ষার্থী প্রতীক হাসান সাইম এর স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে অবস্থান করতে থাকে।
সরেজমিনে গেলে অবস্থান করা কিশোরী জানায়, দীর্ঘদিন যাবৎ প্রতিক এবং তার মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক চলছিল। গত ৭ই ফেব্রুয়ারী শাহজাদপুর আদালতে রোটারী পাবলিকের মাধ্যমে তারা একে অপরকে বিয়ে করেন।
বৃহস্পতিবার প্রতিকের আশ্বাসে সে তাদের বাড়িতে আসেন, পরে প্রতিকের মা বিয়ের কাগজ দেখতে চাইলে রোটারী পাবলিকের মাধ্যমে বিয়ে করার এক কপি প্রদান করলে সে ছিড়ে ফেলে এবং আমাকে বাড়ির বাইরে বের করে দেয়।
এই বিষয়ে প্রতিকের মা পান্না খাতুন বলেন, আমার ছেলেকে ভুলভাল বুঝিয়ে কাগজে স্বাক্ষর নেওয়া হয়। এই ঘটনায় আমি আদালতে মামলা দায়ের করেছি।
এই ঘটনায় স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, স্বীকৃতির দাবিতে অবস্থান করার খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে দেখতে পাই মেয়েটি তীব্র গরমে রাস্তার ধারে দাড়িয়ে রয়েছে। প্রথমে আমি মেয়েটিকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যেতে সহযোগীতা করি।
পরে মেয়েটির কাছ থেকে জেনে প্রতিকের মায়ের সাথে কথা বলি। এই ঘটনার এখন পর্যন্ত কোন সমাধান হয়নি। আশা করছি দ্রুত উভয় পক্ষের অভিভাবকদের নিয়ে বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান করা সম্ভব হবে।
پارسال
در تاریخ 1402/03/18 منتشر شده
است.
5,988
بـار بازدید شده