হতভাগ্য সম্রাট শাজাহানের শেষ পরিণতি | শাজাহানের বন্দী জীবন ও কোহিনূর হীরার ইতিহাস

Bengal Discovery
Bengal Discovery
454.6 هزار بار بازدید - 2 سال پیش - আরও দেখুন- ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ:
আরও দেখুন- ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ: ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ | মুঘলদের ১ম স্থ...

দিল্লীতে নিজামউদ্দিন আউলিয়া: Hazrat Khwaja Nizamuddin Auliya Darga...

শুটিংয়ের গ্রাম ভাদুন | যেখানে ভাড়া পাওয়া যায় হাঁস মুরগি ছাগল
শুটিংয়ের গ্রাম ভাদুন | যেখানে ভাড়া পা...

তাজমহলে গিয়ে যা দেখলাম: Taj Mahal India  | Visit & History | ...

যেখানে পানিপথের যুদ্ধ হয়েছিল | খুঁজে পেলাম ইব্রাহিম লোদীর কবর এটা সেই জায়গা, যেখানে পানিপথের যুদ্ধ ...
....................................................................................
...............................................................
শাজাহান এই রাজকীয় মহলটি অতিমূল্যবান পাথর দিয়ে তৈরি করেছিলেন। প্রাসাদটি এতোই সুন্দর যে, একবার যে এটি নিজে চোখে এখানে এসে দেখবে, তার কাছে মনেই হবে না যে এটি আজ থেকে ৪০০ বছর আগে তৈরি।

আসলে এটি সাধারণ কোন কক্ষ নয়। এটি সেই কক্ষ যেখানে প্রিন্স অব বিল্ডার্স খ্যাত সম্রাট শাজাহান বন্দী ছিলেন, এটি সেই রাজমহল যার পরতে পরতে লাগানো ছিল অরজিনাল স্বর্ণ। যার ছিটেফোটা আজও দেখা যায় এখানে এর দেয়ালে। এটি সেই কক্ষ, যেখানে লাগানো ছিল অতিমূল্যবান কোহিনূর হিরা।

১৮৪৯ সালে ইংরেজরা যখন পাঞ্জাব দখল করে, তখনই কোহিনূর হিরা শাজাহানের সেই প্রাসাদ থেকে তারা নিয়ে গিয়ে রানীকে উপহার দেয়। মহামূল্যবান সেই হিরা পেয়ে তখনকার রানী ভিক্টোরিয়া মহাখুশি হয়ে তার রাজকীয় মুকুটে ব্যবহার করা শুরু করেন। আর বিট্রেনের রানীর মাথায় এখন যে প্লাটিনামের মুকুট দেখা যায়-সেটি তৈরি হয় ১৯৩৭ সালে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের বাবা ষষ্ঠ জর্জের অভিষেকের সময়। সেই মুকুটেও লাগানো হয়েছিল ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে চুরি করে নিয়ে যাওয়া সেই কোহিনুর হিরা।

আসলে, সম্রাট শাজাহান তার ঐতিহাসিক তাজমহল নির্মাণে কাড়ি কাড়ি অর্থ ব্যয় করেছিলেন-শুধু তাজমহলই নয়-শাজাহান তার শাসনামলে বেশ কিছু রাজকীয় ইমরত নির্মাণ করেন। প্রতিটি ইমারত তৈরিতে যে অর্থ ব্যয় হয়েছিল-তাতে তার রাজকোষ ফাঁকা হতে শুরু করেছিল। অবস্থা এমন হয়েছিল যে, আর কিছু দিন এভাবে অব্যাহতভাবে রাজকীয় ইমরাত নির্মাণ হতে থাকলে-মুখ থুবড়ে পড়তো মুঘল সাম্রাজ্য। অবস্থা বেগতিক দেখে শাজাহানের ছেলে আরওঙ্গজেব তাকে বন্দী করে নিজেই সিংহাসনে বসেন।

বন্দীর পর ছেলে আরঙ্গজেব শাজাহানের কাছে শেষ ইচ্ছার কথা জানতে চান, তখন শাজাহান বলেন, তাকে এমন জায়গায় বন্দী করা হোক-যেখান থেকে তার প্রিয় তাজমহলটি দেখা যাবে। পিতার সেই ইচ্ছাতেই আরঙ্গেজেব শাজাহানকে এই কক্ষে বন্দী করে রাখেন। পিতার দেখাশোনার জন্য শাজাহানের মেয়ে জাহানারাও এই কক্ষে বন্দীজীবন পার করেছেন।

এই মহলটির উপরে একটি রাজকীয় টাওয়ার রয়েছে। যার নাম মুথাম্মান বুর্জ। আগ্রা ফোর্টে শাহজাহানের ব্যক্তিগত হল দিওয়ান-ই-খাসের কাছেই অবস্থিত এই অষ্টভুজাকৃতির টাওয়ার। উপর থেকে আজও থাকালে যমুন নদীর উপর দিয়ে স্পষ্ট দেখা যায় শাজাহানের সেই তাজমহল।

এই কক্ষটি আগ্রা ফোর্টের ভেতরে শাজাহানের দেওয়ান-ই-খাসের পাশে অবস্থিত। কক্ষটির কিতাবি নাম মুসাম্মান ব্রুর্জ (Musamman Burj)
.............................................................................................
......................................................................
This channel will be publish only documentaries on Historical places & also share to be travel experience. Try to discover beautiful Bangladesh with remarkable history. Remember, Bengal Discovery is an educational channel. So, please subscribe this channel : @bengaldiscovery
................................................................................................
.................................................................

পাকিস্তান হাটে একদিন: পাকিস্তান হাটে একদিন | Pakistan Hat i...

নতুন টাকার হাট: ছেড়া টাকা দিয়ে নতুন টাকা নেওয়ার সুযোগ...

শতবর্ষী মেরাদিয়া হাট: শতবর্ষী মেরাদিয়া হাট | ঢাকার বুকে গ্র...

কবরের পাশে ৯৪ বছর ধরে অবিরাম চলছে কোরআন তিলাওয়াত কবরের পাশে ৯৪ বছর ধরে অবিরাম চলছে কোর...

২০০ বছর আগে ঢাকার এক কোটিপতির প্রাসাদ রূপলাল হাউজ : ২০০ বছর আগে ঢাকার এক কোটিপতির প্রাসাদ...

হতভাগ্য সম্রাট শাজাহানের শেষ পরিণতি খুব বেদনাবিধুর | শাজাহানের বন্দী জীবন ও কোহিনূর হীরার ইতিহাস
2 سال پیش در تاریخ 1401/06/22 منتشر شده است.
454,659 بـار بازدید شده
... بیشتر