ফারাক্কা বাঁধ কি ভেঙ্গে ফেলা হবে? এতে ভারত ও বাংলাদেশের লাভ নাকি ক্ষতি? Farakka Barrage
5.9 میلیون بار بازدید -
3 سال پیش
-
ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর উপর
ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর উপর অবস্থিত একটি বাঁধ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এই বাঁধটি অবস্থিত।
• ১৯৬১ সালে ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার।
• উদ্দেশ্য ছিল কলকাতা বন্দরের নাব্যতা ঠিক রাখা।
• বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে ভারতের মাত্র ১৮ কিলোমিটার ভেতরে ফারাক্কার মূল নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৯৭০ সালে।
• পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন চিফ ইঞ্জিনিয়ার কপিল ভট্টাচার্য ফারাক্কা পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, ফারাক্কা বাংলাদেশ ও ভারত সবার জন্যই মরণ ফাঁদ।
১৯৭৬ সাল থেকে সর্বশেষ ১৯৯৬ সালে ৩০ বছর মেয়াদী চুক্তিতে পানি বন্টনের বিষয়টি স্পষ্ট করে বলা থাকলেও তাও ঠিক মতো মানছে না ভারত। প্রতিটি চুক্তির পর ভারত অন্যায় ভাবে চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করেছে। তারা নিজেদের ইচ্ছামতো অনিয়ন্ত্রিতভাবে পানি অপসারণ করছে, অথবা পানি আটকে দেয়।
এই ফারাক্কা বাঁধের কারণে উজান ভাটি দুই দেশ ভারত ও বাংলাদেশ মারাত্তক ক্ষতির শিকার হচ্ছে । ১৯৭৫ সালে ভারত যখন গঙ্গার বুকে ফারাক্কা ব্যারাজ চালু করেছিল, তার পর থেকে বিতর্ক কখনওই এই প্রকল্পটির পিছু ছাড়েনি। ফারাক্কা বাঁধ কেন তৈরি করা হলো? এতে ভারত ও বাংলাদেশের কি লাভ নাকি ক্ষতি হলো? তা জানাবো আজকের এই ভিডিওতে.....
⚠ এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না।
⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM
✔✔✔ এই ইউটিউব ভিডিওর লিংক শেয়ার করুন।
☢☢☢ এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে। ☢☢☢
• ১৯৬১ সালে ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার।
• উদ্দেশ্য ছিল কলকাতা বন্দরের নাব্যতা ঠিক রাখা।
• বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত থেকে ভারতের মাত্র ১৮ কিলোমিটার ভেতরে ফারাক্কার মূল নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৯৭০ সালে।
• পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন চিফ ইঞ্জিনিয়ার কপিল ভট্টাচার্য ফারাক্কা পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, ফারাক্কা বাংলাদেশ ও ভারত সবার জন্যই মরণ ফাঁদ।
১৯৭৬ সাল থেকে সর্বশেষ ১৯৯৬ সালে ৩০ বছর মেয়াদী চুক্তিতে পানি বন্টনের বিষয়টি স্পষ্ট করে বলা থাকলেও তাও ঠিক মতো মানছে না ভারত। প্রতিটি চুক্তির পর ভারত অন্যায় ভাবে চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করেছে। তারা নিজেদের ইচ্ছামতো অনিয়ন্ত্রিতভাবে পানি অপসারণ করছে, অথবা পানি আটকে দেয়।
এই ফারাক্কা বাঁধের কারণে উজান ভাটি দুই দেশ ভারত ও বাংলাদেশ মারাত্তক ক্ষতির শিকার হচ্ছে । ১৯৭৫ সালে ভারত যখন গঙ্গার বুকে ফারাক্কা ব্যারাজ চালু করেছিল, তার পর থেকে বিতর্ক কখনওই এই প্রকল্পটির পিছু ছাড়েনি। ফারাক্কা বাঁধ কেন তৈরি করা হলো? এতে ভারত ও বাংলাদেশের কি লাভ নাকি ক্ষতি হলো? তা জানাবো আজকের এই ভিডিওতে.....
⚠ এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না।
⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM
✔✔✔ এই ইউটিউব ভিডিওর লিংক শেয়ার করুন।
☢☢☢ এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে। ☢☢☢
3 سال پیش
در تاریخ 1400/06/07 منتشر شده
است.
5,996,393
بـار بازدید شده